রাজশাহীতে জুলাই ৩৬ মঞ্চ-এর ব্যানারে আয়োজিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন ঘেরাও ও লংমার্চ কর্মসূচি পুলিশের বাধার মুখে পণ্ড হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে নগরীর ভদ্রা মোড় থেকে শুরু হওয়া এই মিছিলটি হাইকমিশন কার্যালয়ের অদূরেই আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরোধিতায় জুলাই ৩৬ মঞ্চ দুপুর ১২টায় ভদ্রা মোড় থেকে লংমার্চের ডাক দেয়। কর্মসূচি অনুযায়ী দুপুর সাড়ে ১টার দিকে মিছিলটি সহকারী ভারতীয় হাইকমিশনের দিকে অগ্রসর হলে গন্তব্য থেকে প্রায় ১০০ মিটার দূরে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের গতিরোধ করে। আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেডের সামনে প্রায় ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে সামনে যাওয়ার অনুমতি চাইলে পুলিশ তা নাকচ করে দেয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা জোরপূর্বক এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এ সময় পুলিশ জুলাই যোদ্ধা দুই নারী-সহ তাদের গায়ে হাত তুলেছে।
বাধার মুখে আন্দোলনকারীরা সেখানেই বসে পড়েন এবং প্রায় এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে থাকায় তারা হাইকমিশন অফিস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি। পরবর্তীতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার পর শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন।
সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশের বোয়ালিয়া জোনের উপ-কমিশনার গোলাম রাব্বানী শেখ বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ কাজ করেছে। যদি কোনো পুলিশ সদস্য শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়ে থাকেন, তবে ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয় স্থানান্তরের বিষয়টি জাতীয় পর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে এবং ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ ও সিআরটি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে নগরীর ভদ্রা মোড় থেকে শুরু হওয়া এই মিছিলটি হাইকমিশন কার্যালয়ের অদূরেই আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরোধিতায় জুলাই ৩৬ মঞ্চ দুপুর ১২টায় ভদ্রা মোড় থেকে লংমার্চের ডাক দেয়। কর্মসূচি অনুযায়ী দুপুর সাড়ে ১টার দিকে মিছিলটি সহকারী ভারতীয় হাইকমিশনের দিকে অগ্রসর হলে গন্তব্য থেকে প্রায় ১০০ মিটার দূরে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের গতিরোধ করে। আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেডের সামনে প্রায় ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে সামনে যাওয়ার অনুমতি চাইলে পুলিশ তা নাকচ করে দেয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা জোরপূর্বক এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এ সময় পুলিশ জুলাই যোদ্ধা দুই নারী-সহ তাদের গায়ে হাত তুলেছে।
বাধার মুখে আন্দোলনকারীরা সেখানেই বসে পড়েন এবং প্রায় এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে থাকায় তারা হাইকমিশন অফিস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি। পরবর্তীতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার পর শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন।
সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশের বোয়ালিয়া জোনের উপ-কমিশনার গোলাম রাব্বানী শেখ বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ কাজ করেছে। যদি কোনো পুলিশ সদস্য শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়ে থাকেন, তবে ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয় স্থানান্তরের বিষয়টি জাতীয় পর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে এবং ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ ও সিআরটি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :